কবিতা

গৌতম বসু

নীলাকাশ

এতদিনে বুঝতে পারি,à¦†à¦°à§‹à¦—à§à ¦¯à§‡à¦° পথ জনশূন্য হয়ে আসছে
একমনে হেঁটে-à¦¹à§‡à¦à¦Ÿà §‡ যাঁরা এদিক পানে আসছিলেন,à¦¤à¦¾à ¦à¦°à¦¾ ছায়া।
à¦¶à§à¦­à¦¾à¦•à¦¾à¦™à§à¦•à à¦·à¦¾à¦° দীর্ঘ ঘন ছায়াদের চিনতে পেরেছি,এমন কথা
বলতে চাই,বলতে পারি না,ভাবি,মলিঠ¨ হল বুঝি হাস্যরস।
বকুলগন্ধ,à¦¤à ‹à¦®à¦¾à¦•à§‡ বলেছি,à¦¶à¦¾à¦¨à§à ¤ হও এবার,শান্ত হতে শেখো,
মলিন হয়েছে হাস্যরস; তোমার আয়ুষ্কাল-à¦¬à ¿à¦·à§Ÿà§‡ যত কিছু
জানা যায়,তত জ্ঞান গোপনে প্রবেশিল এই ছত্রে,যা হেলাভরে
কালগর্ভে নিক্ষেপ করলাম,কারণ বকুলগন্ধ আত্মবিশ্বঠসী,
কারণ আমি এখন আরোগ্যের জনশূন্য পথে বিচরণ করি,
দেখলাম,à¦•à¦¾à¦¤à ¦°, নির্বান্ধব এক আকাশ একা পথ হাঁটছেন।



মহর্ষি উতঙ্কের ক্রোধ

অর্বাচীনদৠ‡à¦° অবিরাম তর্কবিতর্ঠে ঈষৎ ক্লান্ত,
মহর্ষি উতঙ্ক অবশেষে ধৈর্য হারালেন,বলঠ²à§‡à¦¨,
আজ এই পর্যন্তই থাক্‌। পশ্চাতে উপবিষ্ট দু’জন
আশ্রমকন্যঠ¾ তাঁকে গৃহান্তরাঠে নিয়ে যাবার উদ্দেশে
এগিয়ে এলেও,অঙ্গস ্পর্শের সাহস তাদের হল না।
ক্রোধ,à¦¸à¦¤à§à¦¯à ¬à¦¾à¦¦à§€ জিতেন্দ্রঠয় উতঙ্ককে পরিত্যাগ ক’রে
তাঁর করতলের ’পরে বাষ্পাকারৠঅবস্থান করছে,
আশ্রমকন্যঠ¾à¦°à¦¾ জানত সে-কথা, তারা সতর্ক রইল।
রাজার মূর্খতা সর্বজনবিদি ত, তিনি এগিয়ে এসে
মহর্ষির দু’বাহু স্পর্শ করবার সময়ে সবিস্ময়ে
লক্ষ করলেন, বৃদ্ধের করতলে রক্তচক্ষু ভাসছে ;
ভয়ে,আতঙ্কে ,দুই আশ্রমকন্যঠ¾ আঁচলে মুখ ঢাকল।